অনলাইন ডেস্ক: গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশের ভাষ্য, বাদশা নামে এক যুবকের ওপর হামলার দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করায় তুহিনকে হত্যা করা হয়। পুলিশের মতে, এটি চাঁদাবাজির ঘটনা নয়, বরং ছিনতাইকারী চক্রের হামলার ভিডিও ধারণ করায় হত্যাকাণ্ড ঘটে।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, এক নারী ও বাদশা মিয়ার মধ্যে বাকবিতণ্ডার পর কয়েকজন অস্ত্রধারী বাদশাকে আঘাত করে। তুহিন সেই দৃশ্য ধারণ করলে হামলাকারীরা ভিডিও মুছে ফেলতে চাপ দেয়। তুহিন রাজি না হওয়ায় তাকে চায়ের দোকানে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
পুলিশ জানায়, ফুটেজে থাকা নারীও ছিনতাইকারী দলের সদস্য হতে পারেন। এই চক্র চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ফাঁদ পেতে ছিনতাই করে থাকে। হামলাকারীদের ধরতে অভিযান চলছে।
সহকর্মী শামীম হোসেন জানান, তুহিন ঘটনাটি ফিল্ম করতে গেলে হামলাকারীরা তাকে লক্ষ্য করে। পরে চায়ের দোকানে ঢুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা দ্রুত অপরাধীদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেছেন।